আলোর দেশ ডেস্ক :
ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছে আলোচিত ইউটিউবার আশরাফুল হোসেন আলম (হিরো আলম)। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আপিল শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। পরে সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ব্রিফ করেন ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
অতিরিক্ত সচিব বলেন, আপিল শুনানিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলম ও জাকের পার্টির কাজী মো. রাশিদুল হাসান মনোনয়ন ফিরে পেয়েছেন। ফলে এই দুই প্রার্থী ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। আগামী রোববার এ বিষয়ে আদেশ জারি হবে। অন্য দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী তারিকুল ইসলাম ভূঁঞা এবং আসাদুজ্জামান জালাল প্রার্থিতা ফিরে পাননি বলে জানান তিনি।
এর আগে গত ১৮ জুন মনোনয়নপত্র বাছাই করে স্বতন্ত্র প্রার্থীর এক শতাংশ ভোটার সমর্থকের বিষয়টি সঠিক না থাকায় মনোনয়নপত্র বাতিল করেছিলেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন।
ইসির এই সিদ্ধান্তে চ্যালেঞ্জ করে ২০ জুলাই আপিল করেন হিরো আলম। ওই আপিলের শুনানি করে বৃহস্পতিবার তার মনোনয়নপত্র বৈধ বলে সিদ্ধান্ত দেয় ইসি। সেদিন তিনি বলেছিলেন, এর আগেও দুটি উপ-নির্বাচনে ইসিতে আপিল করে আমি প্রার্থিতা ফেরত পাইনি। পরে হাইকোর্ট থেকে প্রার্থিতা আনতে হয়েছিল। এবারও পাবো কি না জানি না। কারণ ইসিতে এলে সুষ্ঠু বিচার কমই পাই। তবুও আশা রেখেই আপিল করলাম। সেই আশাবাদেরই যেন প্রতিফলন হলো।
ইসির প্রতি আস্থা প্রকাশ করে হিরো আলম বলেন, আমি নিরাশার কথা বলেছিলাম। এখন আস্থা তৈরি হলো।
গত ১৮ জুন ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে হিরো আলমসহ আটজনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান।
যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছিল : জাকের পার্টির কাজী মো. রাশিদুল হাসান, জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদপন্থী মো. মামুনূর রশিদ, মো. তারিকুল ইসলাম ভূঞা ( স্বতন্ত্র), আবু আজম খান (স্বতন্ত্র), মুসাউর রহমান খান (স্বতন্ত্র), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) মো. মজিবুর রহমান ও শেখ আসাদুজ্জামান জালাল।
গত ১৫ মে চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য হয়। সংসদের কোনো আসন শূন্য হলে নব্বই দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হয়। সে হিসেবে আসনটিতে ১২ আগস্টের মধ্যে উপনির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ জুন। প্রতীক বরাদ্দ ২৬ জুন। ভোটগ্রহণ হবে ১৭ জুলাই।

উপ-নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছে আলোচিত ইউটিউবার আশরাফুল হোসেন আলম (হিরো আলম)। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আপিল শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। পরে সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ব্রিফ করেন ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

অতিরিক্ত সচিব বলেন, আপিল শুনানিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলম ও জাকের পার্টির কাজী মো. রাশিদুল হাসান মনোনয়ন ফিরে পেয়েছেন। ফলে এই দুই প্রার্থী ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। আগামী রোববার এ বিষয়ে আদেশ জারি হবে। অন্য দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী তারিকুল ইসলাম ভূঁঞা এবং আসাদুজ্জামান জালাল প্রার্থিতা ফিরে পাননি বলে জানান তিনি।
এর আগে গত ১৮ জুন মনোনয়নপত্র বাছাই করে স্বতন্ত্র প্রার্থীর এক শতাংশ ভোটার সমর্থকের বিষয়টি সঠিক না থাকায় মনোনয়নপত্র বাতিল করেছিলেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন।
ইসির এই সিদ্ধান্তে চ্যালেঞ্জ করে ২০ জুলাই আপিল করেন হিরো আলম। ওই আপিলের শুনানি করে বৃহস্পতিবার তার মনোনয়নপত্র বৈধ বলে সিদ্ধান্ত দেয় ইসি। সেদিন তিনি বলেছিলেন, এর আগেও দুটি উপ-নির্বাচনে ইসিতে আপিল করে আমি প্রার্থিতা ফেরত পাইনি। পরে হাইকোর্ট থেকে প্রার্থিতা আনতে হয়েছিল। এবারও পাবো কি না জানি না। কারণ ইসিতে এলে সুষ্ঠু বিচার কমই পাই। তবুও আশা রেখেই আপিল করলাম। সেই আশাবাদেরই যেন প্রতিফলন হলো।
ইসির প্রতি আস্থা প্রকাশ করে হিরো আলম বলেন, আমি নিরাশার কথা বলেছিলাম। এখন আস্থা তৈরি হলো।
গত ১৮ জুন ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে হিরো আলমসহ আটজনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান।
যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছিল : জাকের পার্টির কাজী মো. রাশিদুল হাসান, জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদপন্থী মো. মামুনূর রশিদ, মো. তারিকুল ইসলাম ভূঞা ( স্বতন্ত্র), আবু আজম খান (স্বতন্ত্র), মুসাউর রহমান খান (স্বতন্ত্র), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) মো. মজিবুর রহমান ও শেখ আসাদুজ্জামান জালাল।
গত ১৫ মে চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য হয়। সংসদের কোনো আসন শূন্য হলে নব্বই দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হয়। সে হিসেবে আসনটিতে ১২ আগস্টের মধ্যে উপনির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ জুন। প্রতীক বরাদ্দ ২৬ জুন। ভোটগ্রহণ হবে ১৭ জুলাই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *